মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর ২০১৬
প্রথম পাতা » তজুমদ্দিন | শিরোনাম | সর্বশেষ » তজুমদ্দিন হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রত্যাশা- মনের কালিমা মুছে দেখাবে আলোর নিশানা
তজুমদ্দিন হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রত্যাশা- মনের কালিমা মুছে দেখাবে আলোর নিশানা
লালমোহন বিডিনিউজ ,সাদির হোসেন রাহিম, তজুমদ্দিন : ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলায় ১১টি পূজামণ্ডপে ধর্মীয় উৎসব দূর্গাপূজা প্রতিবছরের তুলনায় এবার জমজমাট ভাবে পালিত
হতে দেখা গেছে। পূজা কমিটি পরিষদ সূএে জানা গেছে- গতবছরে উক্ত উপজেলায় ১২টি মন্ডপে পূজা অনুৃষ্ঠিত হয়। কিন্তু এ বছর একটি পূজা মন্ডপ কমিটি সংক্রান্ত বিষয়ে বাদে বাকী ১১টি মন্ডপে জাঁকজমক ভাবে শারদীয় দূর্গা পূজা উর্যাপিত হচ্ছে। এদিকে নিমচাঁদের সভাপতি -বিমুল চন্দ্র
দাঁস,বৈনঠাকুর বাজারের সভাপতি-অবিন্বশর দাঁস,দাসের হাট বাজারের পূজা কমিটির সভাপতি কাজল চন্দ্র দাস বলেন- দূর্গাপুজা হিন্দু সম্পদায়ের বড় ধর্মীয় উৎসব।যাহা আমাদের সকল পূজার বার্ষিক আনন্দ উৎসব।গত কয়েক বছরের তুলনায় এবারের অনেক টাকা ব্যয় ও সরকারী অনুদানে পূজামন্ডপকে সুসজ্জিত ভাবে আয়োজন করতে সক্ষম হয়েছি।আমাদের পরিচালনা কমিটির পাশাপাশি পুলিশ সদস্যরা বিশৃঙ্খলা দিকে কঠোর নজরদারী। তজুমদ্দিন উপজেলার প্রায় সংখ্যক পূজার স্থানের সামনে হরেক রকমের দোকান বসছে।বিকালে পূজামন্ডবে আসতে শুরু করছে অসংখ্য মানুষ।পূজা মন্ডপের সামনে নাচ,গান,যাএা
সহ বিভিন্ন কোলাহোল উৎসবের
আয়োজন করেছেন।এলাকা ঘুরে দেখা গেছে-হিন্দু পরিবারের ঘরগুলো সাজে সজ্জিত পরিপাটি,সন্ধ্যায়
মোমবাতি,আতর বাজি,ডোল, শানাই বাজিয়ে,গম পাটিয়ে দূগোৎসবের কৌতুহলীর মধ্যে
দিয়ে পালন করছে।এলাকা বাহিরের লোক,বিবাহিত কন্যারা বাপের বাড়িতে এসে পরিবার পরিজনদের সাথে
পূজা কাটাচ্ছে এবং পূজামণ্ডপে গিয়ে প্রনাম করছে।হিন্দু সম্প্রাদয়ের নন্দুলাল,শুভ মজুমদার,সবীতা রানী সহ বেশ কয়েকজন জানান, আমারা সকালে ও বিকাল থেকে সন্ধ্যায় ঠাকুর দেখতে বের হয়।পুরো ভোলা পূজামণ্ডপ ঘুরে খুব ব্যস্তসময় পাড় করছি এবং আশাবাদী মনের যেসব কালিমা আছেন তা দেবী দূর্গা দূর করে দিবে।পূজা মন্ডবের আগতরা জানান, শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে পুলিশের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা।থাকছে কিছুক্ষন পর পর বাড়তি টহল। এ ছাড়া দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা দিতে পুলিশ সদস্যরা বিশেষ নজরদারী।