মঙ্গলবার, ১৫ মার্চ ২০১৬
প্রথম পাতা » লালমোহন | শিরোনাম | সর্বশেষ » লালমোহনে লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের কমিটি নিয়ে রাজনৈতিক মহলে ন্দিার ঝড়- সংবাদ সম্মেলন সহ অর্ধশতাধীক নেতাকর্মীর পদত্যাগ
লালমোহনে লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের কমিটি নিয়ে রাজনৈতিক মহলে ন্দিার ঝড়- সংবাদ সম্মেলন সহ অর্ধশতাধীক নেতাকর্মীর পদত্যাগ
লালমোহন বিডিনিউজ লালমোহন প্রতিনিধি : লালমোহনে লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়নের সাবেক ছাত্রলীগ কমিটি বিলুপ্ত করে নতুন ঘোষিত কমিটি নিয়ে রাজনৈতিক মহলে নিন্দার ঝড় বইছে। মোঙ্গলবার সকাল ১০ টায় লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়নের শতাধীক নেতাকর্মীরা লালমোহন সাংবাদিক ফেডারেশনে নব্য ঘোষিত কমিটি ব্যাপারে সাংবাদিকদের কাছে লিখিত অভিযোগ করে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৩/০৩/২০১৬ ইং তারিখে লালমোহন উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জাকির বিশ্বাস ও সাধারন সম্পাদক জসিম ফরাজি লালমোহন লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়নের সাবেক ছাত্রলীগের কমিটিকে বিলুপ্ত করে। এবং অরিফ খান জয়কে সভাপতি করে লর্ডহার্ডিঞ্জ ইনিয়ন ছাত্রলীগের একটি লিখিত নতুন কমিটি ঘোষনা দেয়। কমিটি ঘোষনা দিয়ে সভাপতি জাকির বিশ্বাস ও সম্পাদক জসিম ফরাজী যেন নিজের পাকা ধানে নিজেই মই দেয়। বিষয়টি টক অব দ্যা টাউনে পরিণত হয়ে উপজেলা ব্যাপী নিন্দার ঝর উঠে। কে এই অরিফ খান জয় ? কি তার শিক্ষাগত যোগ্যতা ? আর কেনইবা সভাপতি সম্পাদক সাংগঠনিক নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে আরিফ খান জয়কে সভাপতি পদে লিখিত কমিটি ঘোষনা দেন ? । লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক সোহেল হাওলাদার বলেন , নব্য ঘোষিত ছাত্রলীগ কমিটির সভাপতি অরিফ খান জয় লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়নের বহুল সমালোচিত কল্লাকাটা বাহীনির সদস্য। প্রাইমারীতেই তিনি পাঠ চক্র চুকিয়ে ফেলেন। কোনদিন হাইস্কুলের বারিন্দায় পা রাখেন নি। কিন্তু জয় নিজেকে ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী চলতি ছাত্রত্ব দেখীয়ে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি বনে যাওয়ায় লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়নের ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা চরম ক্ষোভে ফেটে পড়েন। এবং স্থানীয় সাংসদ আলহাজ্ব নুরুনবী চৌধুরী শাওনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এব্যপারে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জাকির বিশ্বাসের কাছে মুঠোফানে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, তাদের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করা হয়েছে। আমাদের বিরুদ্ধে যেই অর্থের বিনিময়ে কমিটি দেয়া অভিযোগ উঠেছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট এর পূর্বে গজারিয়া ছাত্রলীগের কমিটি গঠনের ব্যাপরে ব্যাপক অর্থ হাতিয়ে নেযার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় সাংসদ তদন্ত করে দেখেছেন মিথ্যা ও বানোয়াট বলে প্রমানিত হয়েছে।